• ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, বুধবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Sunil Gavaskar

খেলার দুনিয়া

ওপেনিংয়ে ঋষভ!‌ চমক ভারতের, কী বললেন গাভাসকার?‌

ব্যক্তিগত কারণে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে প্রথম একদিনের ম্যাচে খেলেননি লোকেশ রাহুল। তাঁর পরিবর্তে রোহিত শর্মার সঙ্গে ওপেন করেছিলেন ঈশান কিষান। দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে ঈশানের পরিবর্তে দলে দলে লোকেশ। তবে তিনি প্রথম একাদশে থাকা সত্ত্বেও রোহিতের সঙ্গে ওপেনিংয়ে ঋষভ পন্থ। ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের এই স্ট্র্যাটেজিতে চমকে গিয়েছিলেন সবাই।কেন ঋষভ পন্থকে ওপেনিংয়ে তুলে নিয়ে আসা হয়েছিল? আসলে ২০২৩ একদিনের বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে পরীক্ষানিরীক্ষা শুরু করেছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। আগে লোয়ার মিডল অর্ডারে পাঠানো হত ঋষভকে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে ৪ নম্বরে তুলে নিয়ে আসা হয়েছিল। দলকে নির্ভরতা দিতে পারেননি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধেও ৪ নম্বরে পাঠানো হয়েছিল। ব্যর্থ হয়েছিলেন। দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে একেবারে ওপেনিংয়ে। টপ অর্ডারে তুলে নিয়ে এসে ঋষভকে বার্তা দেওয়া হল, তাঁর কাছ থেকে দল আরও বেশি রান আশা করে।ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের এই স্ট্র্যাটেজি প্রসঙ্গে সুনীল গাভাসকার বলেছেন, শুধুমাত্র পরীক্ষানিরীক্ষার জন্যই টিম ম্যানেজমেন্ট এই পরিকল্পনা নিয়েছে। এই পরিকল্পনা যদি কার্যকরী হয়, তাহলে পরের বছর বিশ্বকাপে ঋষভকে ওপেনিংয়ে দেখা দেখা যেতে পারে। কেন ঋষভকে ওপেনিংয়ে পাঠানো হয়েছে, তার ব্যাখাও দিয়েছেন গাভাসকার। তিনি বলেন, প্রথম ১০ ওভারে ভারতের রান তোলার গতি আগের থেকে অনেক মন্থর হয়ে গেছে। ফিল্ডিং নিষেধাজ্ঞার সুযোগ নিয়ে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের লক্ষ্য প্রথম ১০ ওভারে ৬০ থেকে ৭০ রান তোলা। তাই ঋষভকে ওপেনিংয়ে পাঠিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে।ঋষভকে ওপেনিংয়ে পাঠিয়ে অন্য একটা বার্তাও দিতে চেয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। গাভাসকার বলেল, ক্রিজে নেমেই উল্টোপাল্টা ব্যাট চালিয়ে ঋষভের দ্রুত আউট হয়ে চলে আসার প্রবণতা রয়েছে। টপ অর্ডারে পাঠিয়ে ওর ওপর আরও দায়িত্ব চাপানো হল। ঋষভকে বার্তা দেওয়া হয়েছে, দল ওর কাছ থেকে আরও বেশি রান আশা করে। ঋষভকে ওপেনিংয়ে পাঠানো নিয়ে আবার প্রশ্নও তুলেছেন গাভাসকার। তিনি বলেন, ঋষভকে যদি ওপেনিংয়ে পাঠানো হয়, তাহলে ফিনিশারের দায়িত্ব পালন করবে কে?

ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০২২
খেলার দুনিয়া

Sourav-Kohli : ‌কোহলি প্রসঙ্গে সৌরভকেই জবাব দিতে হবে, কেন একথা বললেন গাভাসকার?‌

এইরকম নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েনের ঘটনা ভারতীয় ক্রিকেটে আগে কখনও ঘটেছে কিনা জানা নেই। কোনও অধিনায়কও নেতৃত্ব হারিয়ে বোর্ড প্রেসিডেন্টকে মিথ্যেবাদী প্রতিপন্ন করেছেন কিনা তাও জানা যাচ্ছে না। সৌরভ গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে নজিরবিহীন ভাবে অভিযোগ তুলেছেন বিরাট কোহলি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সৌরভ গাঙ্গুলির প্রতি ক্ষোভ বেড়েই চলেছে। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন, ভারতীয় বোর্ড ইচ্ছে করলেই বিষয়টি এড়িয়ে যেতে পারত। সৌরভ বলেছিলেন, বিরাট কোহলিকে টি২০র নেতৃত্ব ছাড়তে তিনি নিষেধ করেছিলেন। কোহলি সৌরভের এই বক্তব্য উড়িয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি এও দাবি করেছেন, আইসিসির প্রতিযোগিতায় দেশকে চ্যাম্পিয়ন করতে না পারায় তাঁকে একদিনের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিরাট কোহলির কথায় সৌরভের বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বুধবার রাত পর্যন্ত সৌরভের কিংবা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে কোহলির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।ভারতীয় বোর্ড ও বিরাট কোহলির মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা নিয়ে যথেষ্ট বিরক্ত ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক সুনীল গাভাসকার। তিনি মনে করছেন, কোহলির অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলে যাবতীয় বিষয় পরিস্কার করে দেওয়া। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাভাসকার বলেন, কোহলি যে মন্তব্য করেছে, তাতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে অহেতুক টেনে নিয়ে আসার দরকার নেই। ও তো শুধু সৌরভের নাম করে অভিযোগ করেছে। সৌরভ দাবি করেছিল, ওর সঙ্গে নেতৃত্ব ছাড়ার ব্যাপারে বিরাট কোহলির কথা হয়েছিল। সৌরভ যেহেতু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট, তাই ওকেই জিজ্ঞেস করা উচিত কেন কোহলির সঙ্গে ওর বক্তব্যের অসঙ্গতি রয়েছে। শুধু সৌরভের কাছে জবাবদিহি চেয়ে ক্ষান্ত থাকেননি সুনীল গাভাসকার। নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে দাবি করেছেন, কেন কোহলিকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হল তা সর্বসমক্ষে জানাতে। গাভাসকার বলেন, কারও মনে যাতে কোনও রকম সংশয় তৈরি না হয়, তারজন্য স্বচ্ছ বার্তা দেওয়া দরকার। কোনও ক্রিকেটারকে কেন নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে, কিংবা কোনও ক্রিকেটারকে কেন বাদ দেওয়া হচ্ছে, এই ব্যাপারে নির্বাচক কমিটির চেয়্যারম্যানকে ব্যাখ্যা দিতে হবে। বোর্ডের এক কর্তা দাবি করেছেন, কোহলিকে না জানিয়ে ওকে নেতৃত্ব থেকে সরানো হয়নি।

ডিসেম্বর ১৫, ২০২১
খেলার দুনিয়া

Sunil Gavaskar : নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশ নিয়ে চমকপ্রদ পরামর্শ সুনীল গাভাসকারের

রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি২০ বিশ্বকাপে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খেলতে নামছে ভারত। হারলেই সেমিফাইনালে ওঠার কাজ অনেকটাই কঠিন হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বাকি ম্যাচগুলো জেতার পাশাপাশি তাকিয়ে থাকতে হবে নিউজিল্যান্ডের দিকেও। কিউইদের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে প্রথম একাদশ কী হওয়া উচিত, এই নিয়ে নানা রকম পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সুনীল গাভাসকারের পরামর্শ, প্রথম একাদশে দুটি পরিবর্তন করে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে মাঠে নামুক ভারত। ভারতের এই প্রাক্তন অধিনায়কের মতে, হার্দিক পান্ডিয়ার পরিবর্তে ফিনিশারের ভুমিকায় ঈশান কিষাণকে খেলানো যেতে পারে। এছাড়া ভুবনেশ্বর কুমারের জায়গায় শার্দুল ঠাকুরকে খেলানোর পরামর্শও দিয়েছেন গাভাসকার। আইপিএল চলাকালীন ঈশান কিষানের দায়বদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন ভারতের এই প্রাক্তন অধিনায়ক। বলেছিলেন, ভারতীয় টি২০ দলে সুযোগ পাওয়ার জন্য আর তাগিদ দেখাচ্ছেন না। শেষদিকে অবশ্য জ্বলে উঠেছিলেন ঈশান কিষান। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচেও রান পেয়েছিলেন। এবার তাঁকে প্রথম একাদশে সুযোগ দেওয়ার দাবি তুলেছেন সুনীল গাভাসকার। তাঁর পরামর্শ, হার্দিক পান্ডিয়া যদি বোলিং করতে না পারেন, তাহলে শুধু ব্যাটার হিসেবে হার্দিককে খেলানোর কোনও যুক্তি নেই। বরং ফিনিশারের ভুমিকায় ঈশানকে খেলানো হোক।ভুবনেশ্বর কুমারের জায়গায় শার্দুল ঠাকুরকে খেলানোরও পক্ষপাতি গাভাসকার। আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বের আগে ভারতীয় দলের হয়ে শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়েছিলেন ভুবনেশ্বর কুমার। সিরিজে একটা ম্যাচে ৪ উইকেট নিযেছিলেন। তারপর থেকে একেবারেই দাগ কাটতে পারেননি। আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বেও ছন্দে ছিলেন না। ৬ ম্যাচে মাত্র ৩ উইকেট পেয়েছিলেন। বিশ্বকাপের প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ। পাকিস্তান ম্যাচেও ব্যর্থতা অব্যাহত। শার্দুল ঠাকুর আইপিএলের দ্বিতীয় পর্বে দারুণ ছন্দে ছিলেন। ৮ ম্যাচে নিয়েছিলেন ১৫ উইকেট। তাছাড়া শার্দুলের ব্যাটের হাতও ভাল। তাই শার্দুলকে খেলানোর পক্ষে সওয়াল করেছেন গাভাসকার। অন্যদিকে সঞ্জয় মঞ্জরেকারও স্পিন বিভাগে পরিবর্তনের কথা বলেছেন। ভারতের এই প্রাক্তন ক্রিকেটার বলেছেন, নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে এমন স্পিনারদের সুযোগ দেওয়া উচিত, যারা উইকেট নিতে পারে। ভারতকে জিততে গেলে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট পেতে হবে। রবীন্দ্র জাদেজা কিংবা রবিচন্দ্রন অশ্বিনের সেই দক্ষতা নেই। ওরা রান আটকাতে পারে, কিন্তু উইকেট তুলতে পারবে না।

অক্টোবর ২৯, ২০২১
খেলার দুনিয়া

Sunil G‌‌avaskar : বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পাওয়ায় তাগিদের অভাব সূর্য–ইশানের?‌

শেষ পর্যন্ত এবছর আইপিএলে প্লে অফের টিকিট জোগাড় করতে পারবে তো রোহিত শর্মার মুম্বই ইন্ডিয়ান্স? অনিশ্চয়তায় ভরা রোহিতদের ভাগ্য। গ্রুপ লিগের শেষ দুটি ম্যাচ শুধু জিতলেই হবে না, বাকি দলগুলির দিকেও তাকিয়ে থাকতে হবে। এইরকম কঠিন পরিস্থিতিতে কেন পড়তে হয়েছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে? বেশ কয়েকটি কারণ সামনে এসে পড়েছে। এর মধ্যে অন্যতম কারণ হল অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়ার বল করতে না পারা। পাশাপাশি সূর্যকুমার যাদব, ইশান কিশানের মতো ব্যাটারদের ব্যর্থতাও রয়েছে। এই কারণগুলির দিকে আলোকপাত করেছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক সুনীল গাভাসকার। মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের ব্যর্থতা প্রসঙ্গে গাভাসকার বলেন, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের কাছে সবথেকে বড় ধাক্কা হল হার্দিক পান্ডিয়ার বোলিং করতে না পারা। ওকে দলে নেওয়া হয়েছে অলরাউন্ডার হিসেবে। দলে থেকে যদি বোলিং না করে কেবলমাত্র ছয় কিংবা সাত নম্বরে ব্যাট করে তাহলে অধিনায়কের কাছে সমস্যার ব্যাপার। ছয় কিংবা সাত নম্বরে একজন অলরাউন্ডারের কথাই ভাবা হয়। হার্দিক বোলিং না করায় অধিনায়কের কাছে বিকল্প কমে যাচ্ছে। শুধু মুম্বইয়ের কাছে নয় ভারতীয় দলের কাছেও ওর বোলিং না করাটা বড় ধাক্কা। টি২০ বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে সুযোগ পাওয়া দুই ক্রিকেটার সূর্যকুমার যাদব ও ইশান কিশানের পারফরমেন্সেও সন্তুষ্ট নন গাভাসকার। তাঁর মতে টি২০ বিশ্বকাপে জাতীয় দলে সুযোগ পেয়ে যাওয়ায় এই দুই ক্রিকেটারের মধ্যে তাগিদের অভাব দেখা দিচ্ছে। গাভাসকার বলেন, সুর্যকুমার ও ইশানকে আইপিএলে অনেকটাই রিল্যাক্স মনে হচ্ছে। এই দুই ক্রিকেটার কিছু অপ্রয়োজনীয় শট খেলছে। ওরা যে ভারতীয় দলের ক্রিকেটার সেটা বোঝাতে গিয়েই এই ধরণের বড় শট খেলার চেষ্টা করছে। শট নির্বাচনের ব্যাপারে সূর্যকুমার ও ইশানকে আরও সতর্ক হতে হবে। পাশাপাশি গাভাসকার আরও মনে করছেন, শট বাছাইয়ে ভুল হচ্ছে বলেই সূর্যকুমার ও ইশান রান পাচ্ছেন না। সূর্য এবারের আইপিএলের ১২ ম্যাচে ২২২ রান করেছেন। গড় ১৮.৫০, সর্বাধিক ৫৬। ইশান কিশান ৮ ম্যাচে মাত্র ১০৭ রান করেছেন। কিশান তো মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের প্রথম একাদশেই ঠাঁই পাচ্ছেন না। সূর্যকুমার একটা ম্যাচে কিছুটা সফল হয়েছেন।

অক্টোবর ০৫, ২০২১
খেলার দুনিয়া

Gavaskar-Rohit: রোহিতকে পরপর দুটি বিশ্বকাপে নেতৃত্বে দেখতে চান গাভাসকার

টি২০ বিশ্বকাপের পর জাতীয় দলের নেতৃত্ব ছাড়ার কথা আগেই ঘোষণা করেছেন বিরাট কোহলি। তাঁর পরিবর্তে নির্বাচকরা কার হাতে দায়িত্ব তুলে দেবেন, তা নিয়ে জল্পনা তৈরি হয়েছে। দেশের প্রাক্তন অধিনায়ক সুনীল গাভাসকার চান, এই টি২০ বিশ্বকাপেই কোহলির পরিবর্তে রোহিত শর্মাকে অধিনায়ক করা হোক। আগামী দুটি টি২০ বিশ্বকাপে রোহিতকে জাতীয় দলের নেতৃত্বে দেখতে চান ভারতীয় ক্রিকেটের এই কিংবদন্তি।আইপিএলে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে নেতৃত্ব দিয়ে দারুণ সফল রোহিত শর্মা। তিনি দলকে পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন করেছেন। মোটামুটি এটা পরিস্কার, টি২০ বিশ্বকাপের পর কোহলির হাতেই দায়িত্ব উঠতে চলেছে। দু বছর পরপর টি২০ বিশ্বকাপ হওয়ার কথা। ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় হওয়ার কথা ছিল। করোনার জন্য ২০২২ পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবছর টি২০ বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব ভারতের। ২০২৩ সালে আবার ভারতে একদিনের বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হবে। গাভাসকার চান পরপর দুটি বিশ্বকাপেই রোহিত শর্মা নেতৃত্ব দিক।আরও পড়ুনঃ প্রাক্তন শিষ্যের কাছে মাথা নত পেপ গুয়ার্দিওলারগাভাসকার বলেছেন, দেশকে এশিয়া কাপ ও নিদাহাস ট্রফি দেওয়া রোহিত শর্মাই এই গুরু দায়িত্ব পালন করার যোগ্য দাবিদার। ওর হাতে এখনই নেতৃত্ব তুলে দেওয়া হোক। একটা বিশ্বকাপ হতে কয়েকমাস বাকি। পরের বিশ্বকাপের মধ্যে খুব বেশি সময় নেই। তাই এখনই ওর হাতে দায়িত্ব তুলে দেওয়া উচিত। যাতে দুটি বিশ্বকাপে নেতৃত্ব দিতে পারে। গাভাসকারের এই মন্তব্য অন্য ইঙ্গিত বহন করছে। কারণ, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড আগেই কোহলিকে অধিনায়ক ঘোষণা করেছে। রোহিতকে অধিনায়ক করার পাশাপাশি সহ অধিনায়ক হিসেবে নিজের পছন্দের কথাও জানিয়েছেন গাভাসকার। লোকেশ রাহুল ও ঋষভ পন্থের মধ্যে একজনকে সহ অধিনায়ক হিসেবে দেখতে চান তিনি। গাভাসকারের কথায়, ভারতীয় ক্রিকেটের বর্তমান দুই তারকা আইপিএলে যেভাবে নিজ নিজ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছে, মাঠে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, বোলিং পরিবর্তন করছে, তা অসাধারণ। দিল্লি দলে প্রচুর তারকা। ঋষভ দারুন সামলাচ্ছে। বিরাট কোহলির পর রোহিত শর্মা ভারতের টি২০ দলের অধিনায়ক নির্বাচিত হলে লোকেশ রাহুল ও ঋষভ পন্থের মধ্যে যে কোনও একজনকে ওর ডেপুটি করে দেওয়া উচিত।আরও পড়ুনঃ ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণের সামনে দাঁড়িয়ে কেন চিন্তিত মিতালিরা?আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন লোকেশ রাহুল। দিল্লি ক্যাপিটালসকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন তরুণ ঋষভ পন্থ। দুই ক্রিকেটারের উর্বর ক্রিকেট মস্তিষ্কের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন সুনীল গাভাসকর। তবে দুই ক্রিকেটারের মধ্যে বেশি দক্ষ কে, তা অবশ্য বলেননি ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তি।

সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২১
খেলার দুনিয়া

S‌unil Gavaskar : পুজারা ও রাহানের ব্যর্থতা নিয়ে কী বলছেন গাভাসকার?‌

একের পর টেস্টে ব্যর্থতা। দীর্ঘদিন ব্যাটে বড় রান নেই। চেতেশ্বর পুজারা ও অজিঙ্কা রাহানেকে নিয়ে চারিদিকে সমালোচনার ঝড়। অনেকেই বলতে শুরু করেছেন, এই দুই ক্রিকেটারের পরিবর্ত খোঁজার সময় এসেছে। সমালোচনায় বিদ্ধ চেতেশ্বর পুজারা ও অজিঙ্কা রাহানের পাশে দাঁড়িয়েছেন সুনীল গাভাসকার, ভিভিএস লক্ষ্মনের মতো প্রাক্তনরা। সতীর্থ লোকেশ রাহুলও আড়াল করেছেন পুজারা ও রাহানেকে।রাহানে ও পুজারার পাশে দাঁড়িয়ে সুনীল গাভাসকার বলেছেন, ভারতের এই দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার সহজে হাল ছাড়বে না। ভুললে চলবে না নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে রাহানেই সবচেয়ে বেশি রান করেছিল। দুই ক্রিকেটারই টেকনিক সমস্যায় ভুগছে। এরজন্য শুধু রাহানে ও পুজারাকে দোষ দিলে চলবে না। ওদের এই ব্যর্থতার জন্য দলের কোচিং স্টাফরাও দায়ী। ওরা তো সব দেখছে। কোথায় ভুল হচ্ছে কোচিং স্টাফরা তো জানে। তাহলে কেন ভুল শুধরে দিচ্ছে না। পুজারা, রাহানেকে ব্যর্থ বললে অতীতকে অপমান করা হবে।আরও পড়ুনঃ স্বাধীনতা দিবসে হামলার ছক, রেহাই পেল না ৪ জইশ জঙ্গিগাভাসকারের মতো রাহানে ও পুজারার পাশে দাঁড়িয়েছেন ভিভিএস লক্ষ্মণও। দেশের এই প্রাক্তন ব্যাটসম্যান বলেন, এই খারাপ ফর্ম থেকে কীভাবে বার হওয়া যায় তা চেতেশ্বর পুজারা ও অজিঙ্কা রাহানে ভালভাবেই জানে। তবে ওরা যেভাবে বারবার একই কায়দায় আউট হচ্ছে, তা মেনে নেওয়া যায় না। শেষ আট থেকে দশ মাস বিভিন্ন টেস্ট ম্যাচে একই ভাবে আউট হচ্ছে পুজারা ও রাহানে। দুজনের ব্যাটিং টেকনিকে ভুল হচ্ছে। দলের কোচিইং স্টাফদের দায়িত্ব নিতে হবে ভুল শুধরে দেওয়ার। বাইরের সমালোচনায় কান না দিয়ে আপাতত নিজেদের খেলার দিকে মনসংযোগ করতে হবে পুজারা ও রাহানেকে। আশা করছি টেকনিকে ভুল শুধরে এই সিরিজেই বড় রান করবে এই দুই ব্যাটসম্যান।আরও পড়ুনঃ ভয়াবহ ভূমিকম্পে ধ্বংসস্তূপ হাইতিট্রেন্ট ব্রিজে রাহানে ও পুজারা দুজনেই ব্যর্থ। লর্ডসেও ব্যর্থতার ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে ২৩ বল খেলে মাত্র ৯ রান করেছেন চেতেশ্বর পুজারা। অন্যদিকে ২৩ বল খেলে ১ রান করে আউট হন অজিঙ্কা রাহানে। নটিংহ্যামে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৪ রান করে আউট হয়েছিলেন পুজারা। রাহানে করেছিলেন ৫। ২০১৯ সালে অস্ট্রেলিয়াকে তাদেরই মাটিতে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ হারানোর ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা নেওয়া পুজারা শেষ ১০টি ইনিংসে অর্ধশতরান পাননি। অন্যদিকে রাহানেও শেষ ৭ ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরি পাননি। শেষ ১৫টি টেস্ট ইনিংসে ২৭.৮-র গড়ে ৩৮৯ রান করেছেন পূজারা। শেষ ১৪টি টেস্ট ইনিংসে রাহানের ব্যাট থেকে এসেছে ২৬৯ রান। ফলে ভারতীয় দল থেকে এই দুই সিনিয়র ক্রিকেটারের বিদায় আসন্ন বলে ক্রিকেট মহলের একাংশ মনে করতে শুরু করেছে।আরও পড়ুনঃ এই শ্রাবণে...তোমার জন্যেদুই সতীর্থর পাশে দাঁড়িয়েছেন লোকেশ রাহুল। তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দলের হয়ে ধারাবাহিকভাবে ভাল পারফরমেন্স করে এসেছে পুজারা ও রাহানে। অনেক কঠিন ম্যাচ বার করেছে। এই ব্যর্থতা থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসতে হবে, সেই কৌশল পুজারা ও রাহানের জানা আছে। রাহুল আরও বলেন, ইংল্যান্ডের মতো শক্তিশালী দলের বিরুদ্ধে তাদেরই মাটিতে প্রতিদিন দলের সব ক্রিকেটার ভাল খেলবে, এর কোনও মানে নেই। দিনের শেষে দলগত পারফরমেন্সই আসল।

আগস্ট ১৪, ২০২১

ট্রেন্ডিং

কলকাতা

বুধবারই সিদ্ধান্ত! ৩২ হাজার শিক্ষকের ভবিষ্যৎ কি তবে চূড়ান্ত?

শেষ হল প্রাথমিকের ৩২ হাজার চাকরি বাতিল মামলার শুনানি। গত ১২ নভেম্বর এই মামলার শুনানি হয়েছিল কলকাকা ডিভিশন বেঞ্চে। বিচারপতি তপব্রত চক্রবর্তী এবং বিচারপতি রায়দান সেই সময় স্থগিত রেখেছিলেন। অবশেষে বুধবার এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় ঘোষণা করা হবে।২০১৬ সালে SSC-এর নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসে। সেই সময় সম্পূর্ণ প্যানেল বাতিল করে দেয় হাইকোর্ট, পরে সেই রায় বহাল রাখে Supreme Court of India। এরপর প্রাথমিকে নিয়োগেও দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় তৎকালীন বিচারপতি Abhijit Gangopadhyay ২০২৩ সালে প্রশিক্ষণহীন ৩২ হাজার শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেন। যদিও তিনি বলেছিলেন, শিক্ষকরা স্কুলে যেতে পারবেন এবং তিন মাসের মধ্যে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি বহাল রাখার কথাও বলা হয়েছিল।২০১৪ সালে প্রাথমিক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং ২০১৬ সালে প্রায় ৪২,৫০০ শিক্ষক নিয়োগ করা হয়। সেই পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াতেই বেনিয়মের অভিযোগ ওঠে। মামলাকারীদের দাবি ছিল, ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। অন্য দিকে পর্ষদের বক্তব্য, কিছু ক্ষেত্রে ভুল হয়েছিল ঠিকই, কিন্তু তা পরে সংশোধন করা হয়েছে।এরপর একক বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলাটি যায় ডিভিশন বেঞ্চে। সেই সময় বিচারপতি Subrata Talukdar ও বিচারপতি Supratim Bhattacharya একক বেঞ্চের চাকরি বাতিলের নির্দেশে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেন। তবে তাঁরা নতুন করে নিয়োগ শুরু করার নির্দেশও দিয়েছিলেন। পরে রাজ্য সরকার ও পর্ষদ সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায়। শীর্ষ আদালত মামলাটি আবার হাইকোর্টে ফেরত পাঠায় এবং দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার নির্দেশ দেয়। সেই মামলা শুনেই এবার রায় ঘোষণা করতে চলেছে বর্তমান ডিভিশন বেঞ্চ।

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
কলকাতা

মোদী গেলে বিজেপি শেষ, মমতা থাকলে তৃণমূল অজেয়—কল্যাণের বিস্ফোরক মন্তব্য

বিজেপিতে যেমন নরেন্দ্র মোদি সবার মূল মুখ, তেমনই তৃণমূলে একমাত্র মুখ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এমনই মন্তব্য করলেন সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য, যত দিন মোদী রয়েছেন, তত দিন বিজেপি টিকে থাকবে। ঠিক সেই ভাবেই যত দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আছেন, তত দিন তৃণমূলকে কেউ নড়াতে পারবে না। কল্যাণের কথায়, দল চলে মমতার নামেই, বাকিরা কী বলছেন, তাতে দলের কিছু আসে যায় না।মুর্শিদাবাদে বাবরি মসজিদ সংক্রান্ত মন্তব্যে ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরকে ঘিরে তৈরি হওয়া বিতর্ক প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে এই মন্তব্য করেন তিনি। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, মোদী থাকলে যেমন পদ্মফুল ফুটবে, তেমনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকলে তৃণমূলকে কেউ ঠেকাতে পারবে না। আগেও একাধিকবার তিনি বলেছেন, তাঁর কাছে একমাত্র নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্য কিছু তাঁর মাথায় থাকে না।তৃণমূলের অন্দরে নবীন ও প্রবীণ নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েন নতুন নয়। এক সময় দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বয়সের ঊর্ধ্বসীমা নিয়ে বক্তব্য রাখায় বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। তখন অনেকেরই মত ছিল, এতে তৃণমূলের অন্দরের নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। সেই সময় কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো প্রবীণ নেতাদের অবস্থান বারবার আলোচনায় এসেছে।এই প্রসঙ্গে বিজেপির সাংসদ সুকান্ত মজুমদার বলেন, তৃণমূলে এখনও এমন অনেক প্রবীণ নেতা রয়েছেন, যাঁরা সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রয়েছেন। অন্য দিকে, তৃণমূলের মুখপাত্রের বক্তব্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখই আসলে তৃণমূলের মুখএ নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই।

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
কলকাতা

করদাতা কমল বাংলায়! অমিতের খোঁচা—অভিষেকের কড়া পালটা

পশ্চিমবঙ্গেই করদাতার সংখ্যা কমে গিয়েছেএই তথ্য ঘিরে সরাসরি আক্রমণ করেছেন বিজেপির আইটি সেল প্রধান অমিত মালব্য। তিনি সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, রাজ্যে শিল্প নেই, কাজের সুযোগ কম এবং তাই আয়ও কম হচ্ছে; মোদী সরকারের আয়কর ছাড়ের সুবিধা গ্রহণ করায় বাংলায় করদাতা কমেছেএটাকে তিনি মোদী সরকারের উপহার হিসেবে বর্ণনা করেছেন। বিষয়টি সামনে চলে আসার পর বালুরঘাটের বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ি সাংবাদিক বৈঠক করে এ নিয়ে কথা বলেন।বিধায়ক অশোক দাবি করেন, ২০২৪-২৫ সালের অ্যাসেসমেন্টে করদাতার সংখ্যা বৃদ্ধি মাত্র ২ লাখ হয়েছে, আগের বছরে যা ছিল ৩ লাখঅর্থাৎ বাড়তি সংখ্যা কমেছে। তিনি বলেন, মোদী সরকার ইনকাম ট্যাক্সে ছাড় দেয়ায় মধ্যবিত্তদের কর কমেছে, তাই ট্যাক্স রিলিফ পাওয়া নিয়েই এই পতন হয়েছে।দুইপাশেই পালটা দাবি ও প্রতিক্রমা তুঙ্গে। তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এসকল হিসেব তুলে ধরে বলেছেন, গত সাত বছরে কেন্দ্রীয় সরাসরি ও পরোক্ষ কর যোগ করে বাংলা থেকে বিপুল অঙ্কের রাজস্ব সংগ্রহ করা হয়েছেমোট প্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকারও বেশি। তিনি আরও জানিয়েছিলেন, ওই সময়ে কেন্দ্র থেকে বাংলায় ফেরত দেওয়া বকেয়া প্রায় ২ লক্ষ কোটি টাকা। অভিষেকের দেওয়া তথ্যানুযায়ী, ২০১৭১৮ থেকে ২০২৩২৪ অর্থবর্ষ পর্যন্ত কন্ট্রিবিউশন ক্রমানুসারে বেড়েছে; ২০১৭১৮ সালে রাজ্য দিয়েছে ৬৩,৪০৭ কোটি, ২০১৮১৯ এ ৮৪,৪১৯ কোটি, ২০১৯২০ এ ৮৪,০১৫ কোটি, ২০২০২১ এ ৮০,০০৪ কোটি, ২০২১২২ এ ১,০১৭৬৭৩ কোটি, ২০২২২৩ এ ১,১৩,৬২১ কোটি এবং ২০২৩২৪ এ ১,২২,৯৮৮ কোটি টাকা।অভিষেকের তথ্যে ফের অমিত মালব্য রাতারাতি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেনআর এতে রাজনীতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তৃণমূলের রাজ্য সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার পালটা বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাকে পিছিয়ে রাখার চেষ্টাই করছে; বাংলায় শিল্প প্রতিষ্ঠা না করতে নানা কৌশল চালানো হচ্ছে। তিনি যুক্তি দেখান যে অনেক ক্ষেত্রে এমএসএমই-তে বাংলা এগিয়ে আছে এবং অমিতবাবুর আঙুল তোলা তথ্য মিথ্যা মন্তব্যের ওপর ভিত্তি করে। তাঁর শব্দে, বাংলা থেকে কত ট্যাক্স নেওয়া হচ্ছে, সেটা আগে খতিয়ে দেখতে হবে।রাজনৈতিক তর্ক-ঝগড়ার মাঝেই সাধারণ মানুষ, শিল্প এবং চাকরির বাজার নিয়েও যে প্রশ্ন তুলেছে এই বিতর্ক, তা স্পষ্ট। আগামী দিনে কর-সংশ্লিষ্ট পরিসংখ্যান এবং কেন্দ্ররাজ্য আর্থিক লেনদেন নিয়ে আরও তৎপরতার সম্ভাবনা দেখছেন সব পক্ষই।

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
রাশিফল

আজকের দিনে 'মীন' রাশির জাতকের "নথিতে সুবিধা"। আজ মঙ্গলবার আপনার কেমন যাবে জেনে নিন

২ ডিসেম্বর ২০২৫ মঙ্গলবার, আপনার রাশিচক্র অনুযায়ী দিনটি কেমন কাটবে তা জানতে নিচে প্রতিটি রাশির জন্য সংক্ষিপ্ত রাশিফল দেওয়া হলো:🐏 মেষ (Aries): নতুন দায়িত্ব আসবে।🐂 বৃষ (Taurus): কেনাকাটায় আনন্দ।👥 মিথুন (Gemini): মিটিং সফল।🦀 কর্কট (Cancer): মানসিক চাপ কমান।🦁 সিংহ (Leo): আয়ের সুযোগ।🌾 কন্যা (Virgo): সঙ্গীর সমর্থন।⚖️ তুলা (Libra): সংযোগ বাড়বে।🦂 বৃশ্চিক (Scorpio): পুরনো কাজ এগোবে।🏹 ধনু (Sagittarius): ভাগ্য সহায়।🐐 মকর (Capricorn): কাজে মনোযোগ দিন।🌊 কুম্ভ (Aquarius): পরিচিত বাড়বে।🐟 মীন (Pisces): নথিতে সুবিধা।যে কোনও সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য যোগাযোগ করুনঃ শ্রী সূপর্ণ (জ্যোতিষী)যোগাযোগঃ ৯৮৩০০৬৫২৪০, ওয়েবসাইটঃ www.srisuparna.com

ডিসেম্বর ০২, ২০২৫
কলকাতা

৭ হাজার ২৯৩ ‘দাগি’র পুরো নাম প্রকাশ করতেই হবে, SSC-কে কড়া নির্দেশ

নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হতেই ফের মামলার মুখে পড়ল এসএসসি। অযোগ্য প্রার্থীরা কীভাবে আবার পরীক্ষায় বসছে, তা নিয়েই মামলা ওঠে কলকাতা হাইকোর্ট-এ। এই মামলার শুনানিতে বিচারপতি অমৃতা সিনহা আবারও কড়া নির্দেশ দিলেন। বুধবারের মধ্যেই ৭ হাজার ২৯৩ জন দাগি বা অযোগ্য প্রার্থীর পুরো তালিকা প্রকাশ করতে হবে এসএসসি-কে।এটা এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিক বার শীর্ষ আদালত ও হাইকোর্ট এসএসসি-কে অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করতে বলেছিল। সেই মতো কিছু তালিকা প্রকাশও করা হয়েছিল। পরে নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবার দাগি প্রার্থীদের নাম উঠে আসায় নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়।বিচারপতি অমৃতা সিনহা আগেই নির্দেশ দিয়েছিলেন, অযোগ্যদের নাম, অভিভাবকের নাম, রোল নম্বর-সহ সব তথ্য প্রকাশ করতে হবে। সেই মতে গত ২৭ নভেম্বর এসএসসি ১ হাজার ৮০৬ জন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক-শিক্ষিকার নাম প্রকাশ করে, যাঁরা তখন চাকরি করছিলেন।কিন্তু এ দিন আদালত জানায়, এসএসসি যে তালিকা প্রকাশ করেছে, তা সম্পূর্ণ নয়। এসএসসি আগেই জানিয়েছিল মোট অযোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা ৭ হাজার ২৯৩ জন। কিন্তু এখনও পর্যন্ত শুধু গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি-র ৩ হাজার ৫১২ জন এবং ১ হাজার ৮০৬ জন শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ হয়েছে। বাকি সবার সম্পূর্ণ তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি।এ বার আদালত স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, আউট অফ প্যানেল, র্যাঙ্ক জাম্প এবং ওএমআর মিস ম্যাচএই সব ধরনের অনিয়মে যুক্ত মোট ৭ হাজার ২৯৩ জনের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করতেই হবে। শুধু তাই নয়, নিয়োগ প্রক্রিয়া যাতে পুরোপুরি স্বচ্ছ হয়, তা নিশ্চিত করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। প্যানেল প্রকাশের পর যাঁদের নিয়োগ করা হয়েছে, তাঁদের তালিকাও আগামী শুনানিতে আদালতে জমা দিতে হবে।এই ৭ হাজার ২৯৩ জনের মধ্যে রয়েছেন শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মীদুপক্ষই। অনেকেই তখন চাকরি করছিলেন, আবার কেউ কেউ তালিকায় থাকলেও চাকরিতে যুক্ত ছিলেন না। তবে এবার আদালত সকলেরই সম্পূর্ণ তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে। এই ঘটনায় রাজ্য জুড়ে আবারও চাকরি কেলেঙ্কারি নিয়ে চরম রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫
কলকাতা

ভুয়ো নাম ঢোকানোর অভিযোগের পরই কি কমিশনের ইউ-টার্ন? বদলে গেল পুরো সিস্টেম

৯৯ শতাংশ এনুমারেশন ফর্ম জমা পড়ে গিয়েছে। তবুও এসআইআর প্রক্রিয়া নিয়ে একের পর এক অভিযোগ উঠে চলেছে। এক দিকে সোমবার বিএলও-দের বিক্ষোভে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। অন্য দিকে বিজেপি ও বিরোধীদের অভিযোগ, ব্লক লেভেল অফিসারদের উপর চাপ দিয়ে ভুয়ো নাম ঢোকানোর চেষ্টা চলছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই সোমবার থেকেই বিএলও অ্যাপে আনা হল বড় বদল।এখন পর্যন্ত এনুমারেশন ফর্ম সংগ্রহ করার পর বিএলও-রা সেই তথ্য অ্যাপে এন্ট্রি করতেন। কিন্তু একবার এন্ট্রি হয়ে গেলে আর সংশোধনের কোনও সুযোগ ছিল না। মঙ্গলবার থেকে সেই নিয়ম বদলে যাচ্ছে। এবার অ্যাপে যুক্ত করা হল এডিট অপশন। অর্থাৎ কোনও ভুল হলে এবার বিএলও-রা নিজেরা সংশোধন করতে পারবেন, পাশাপাশি ইআরও-রাও সেই তথ্য এডিট করতে পারবেন।সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের আসার পরেই এই বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগের চাপেই কি এই বদল? সেই প্রশ্ন উঠছে রাজনৈতিক মহলে। কারণ বিরোধীদের দাবি ছিল, জোর করে ভুয়ো নাম এন্ট্রি করানো হচ্ছে বিএলও-দের দিয়ে।সোমবার রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী নিজে সিইও দফতরে গিয়ে এই অভিযোগ জানান। তিনি বলেন, বিএলও-দের থেকে ওটিপি নিয়ে আইপ্যাক-এর লোকেরা বেআইনিভাবে নাম ঢোকাচ্ছে। তাঁর নেতৃত্বেই বিজেপির প্রতিনিধিরা সেদিন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে ডেপুটেশন দেন।এই অভিযোগের পরই নির্বাচন কমিশন বিএলও অ্যাপে এই গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। নতুন ব্যবস্থায় ভুল ধরার পাশাপাশি সংশোধনের সুযোগ থাকায় এবার নাম এন্ট্রি নিয়ে স্বচ্ছতা বাড়বে বলেই মনে করা হচ্ছে।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫
কলকাতা

CEO দফতরের সামনে নজিরবিহীন ধুন্ধুমার! মুখোমুখি বিএলও আর বিজেপি বিধায়করা

সোমবার সকাল থেকেই কলকাতার মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের সামনে তুমুল উত্তেজনার ছবি ধরা পড়ল। একেবারে নজিরবিহীন পরিস্থিতি তৈরি হয়। একদিকে তৃণমূলপন্থী বিএলও-দের একাংশ স্মারকলিপি জমা দিতে দফতরের সামনে জমায়েত করেন। ঠিক সেই সময় পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী বিজেপি বিধায়করা সেখানে পৌঁছন। শুরু হয় স্লোগান আর পাল্টা স্লোগান। মুহূর্তে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।বিএলও-দের দাবি ছিল, এসআইআর-এর কাজে যুক্ত থাকা মৃত কর্মীদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং সাত দিনের সময়সীমা বাড়িয়ে অন্তত দুমাস করতে হবে। তাঁরা স্মারকলিপি দিতে এসেছিলেন। সকাল থেকেই ওই এলাকায় পুলিশের বিশাল বাহিনী মোতায়েন ছিল। বিএলও-রা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করতেই সেখানে পৌঁছে যান বিজেপি বিধায়করা। তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ আরও তীব্র হয়। পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। সেই ব্যারিকেড টপকে অনেকেই সামনে চলে আসেন।এই উত্তপ্ত অবস্থার মধ্য দিয়েই বিজেপি বিধায়করা ভিতরে প্রবেশ করেন। তাঁরা প্রায় দেড় ঘণ্টা ভিতরে ছিলেন এবং মুখ্য নির্বাচন আধিকারিক মনোজ আগরওয়াল-এর সঙ্গে দেখা করে স্মারকলিপি জমা দেন। ভিতরে থেকেই ফেসবুক লাইভও করা হয়। রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ তুলে বলেন, ২৬, ২৭ এবং ২৮ নভেম্বরের ভোটার তালিকার সব এন্ট্রি আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অডিট করাতে হবে।বিধায়করা বাইরে বেরোতেই পরিস্থিতি আরও তপ্ত হয়ে ওঠে। শুভেন্দুকে ঘিরে বিএলও-রা স্লোগান দিতে থাকেন। সেই সময় গাড়িতে ওঠার আগে শুভেন্দু গাড়ির দরজায় দাঁড়িয়ে হাত তুলে পাল্টা চোর চোর স্লোগান দেন। মুহূর্তে ভিড় আরও উত্তেজিত হয়ে ওঠে। গোটা পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খায় পুলিশ।রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতার এই ধরনের প্রকাশ্য স্লোগান রাজ্যের রাজনীতিতে বিরল। দিনভর মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দফতরের সামনে কার্যত রাজনৈতিক যুদ্ধক্ষেত্রের ছবি দেখা গেল।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫
রাজ্য

SIR-এর আতঙ্কের মাঝেই বড় স্বস্তি! নদিয়ায় বাংলাদেশি দম্পতির হাতে ভারতীয় নাগরিকত্ব

কেন্দ্র সরকার আগেই জানিয়েছিল, বাংলাদেশ থেকে আসা মুসলিম শরণার্থী ছাড়া হিন্দু-সহ অন্যান্য ধর্মের শরণার্থীরা নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করলে নাগরিকত্ব পাবেন। ভোটার তালিকার বিশেষ পরিমার্জন বা SIR ঘিরে যখন রাজ্য জুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ, ঠিক সেই সময় নদিয়ার রানাঘাটে এক বাংলাদেশি দম্পতির হাতে এসে পৌঁছল ভারতীয় নাগরিকত্বের সার্টিফিকেট। তা পেয়ে স্বস্তিতে বুক ভরেছে তাঁদের।নদিয়ার তাহেরপুর থানার কামগাছি জয়পুর এলাকার বাসিন্দা লাতুরাম সিকদার ও তাঁর স্ত্রী পদ্ম সিকদার কয়েক বছর আগে বাংলাদেশ থেকে ভারতে আসেন। লাতুরাম বাংলাদেশের সনাতনপুরে থাকতেন, আর পদ্ম থাকতেন পন্ডিতপুর এলাকায়। কট্টরপন্থীদের অত্যাচারের ভয়ে তাঁরা সীমান্ত পেরিয়ে নদিয়ায় চলে এসে বসবাস শুরু করেন। তাঁদের কাছে আগে থেকেই আধার কার্ড ছিল।চলতি বছরে বাংলায় SIR শুরু হলে তাঁরা চিন্তায় পড়ে যান, কারণ ২০০২ সালের ভোটার তালিকায় তাঁদের নাম ছিল না। তবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নির্দেশ অনুযায়ী তাঁরা Citizenship Amendment Act অনুযায়ী ক্যাম্পে গিয়ে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেন। তাঁরা ১০ অক্টোবর আবেদন করেছিলেন এবং ১৯ নভেম্বর হাতে পান নাগরিকত্বের শংসাপত্র।নাগরিকত্ব পেয়ে পদ্ম সিকদার বলেন, তাঁরা খুব খুশি এবং কেন্দ্র যে পদ্ধতিতে আবেদন করতে বলেছে, সকলকে সেই নিয়ম মেনে আবেদন করার অনুরোধ জানান। লাতুরাম সিকদার বলেন, তাঁরা এক কাপড়ে বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে এসেছিলেন প্রায় ৩৫-৩৬ বছর আগে। এখানেই বড় হয়েছেন, এখানেই তাঁদের সংসার। SIR শুরু হওয়ার পর ভবিষ্যৎ নিয়ে কিছুটা দুশ্চিন্তায় ছিলেন, তবে কেন্দ্রীয় সরকার যে আশ্বাস দিয়েছিল, সেই অনুযায়ী আবেদন করেই তাঁরা নাগরিকত্ব পেয়ে গেলেন। এখন ভোট দেওয়ার অধিকারও পেলেন তাঁরা।এই বিষয়ে রানাঘাট উত্তর-পশ্চিম কেন্দ্রের বিজেপি বিধায়ক পার্থসারথী চ্যাটার্জি বলেন, শুরু থেকেই তাঁরা জানিয়েছিলেন আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এই দম্পতি নাগরিকত্ব পেয়েছেন, ভবিষ্যতে যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁরাও নাগরিকত্ব পাবেন।উল্লেখ্য, এর আগেও জঙ্গি হামলায় নিহত বিতান অধিকারীর স্ত্রী ভারতীয় নাগরিকত্ব পেয়েছিলেন। নদিয়ার এই দম্পতির নাগরিকত্ব পাওয়ার ঘটনায় নতুন করে আশা দেখছেন অনেক শরণার্থী পরিবার।

ডিসেম্বর ০১, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal